পহেলগামে হামলার পর ভারতীয় সেনাবাহিনীকে নিয়ে মন্তব্যের জেরে তার বিরুদ্ধে এ পদক্ষেপ নেয় নরেন্দ্র মোদী সরকার।
যখন রাজনীতি এসে খেলার মাঠকে দখল করে নেয়, তখন হারিয়ে যায় সেই বহুল প্রতীক্ষিত ব্যাট-বলের রোমাঞ্চ।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাবেন নাজমুল হোসেন শান্তরা, দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য।
এই জয়ে ১-১ ব্যবধানে সিরিজ ভাগাভাগি করল দুই দল। ঘরের মাঠে ৬ টেস্ট হারের পর জয়ের স্বাদ পেল বাংলাদেশ।
‘ভূয়া’ শব্দটা মাহমুদউল্লাহ ড্রেসিরুম থেকে তা শুনতে পেয়ে আমার দিকে তেড়ে আসেন। অথচ আমি তাকে বা কোনও প্লেয়ারের দিকে এটা বলি নাই।
মোহামেডানের ড্রেসিং রুমে ঢোকার মুখে গ্র্যান্ড স্ট্যান্ড গ্যালারি থেকে এক দর্শক রিয়াদকে লক্ষ্য করে কিছু একটা বলেন। তাতেই মেজাজ হারিয়ে ফেলেন তিনি।
তাই তো চা বিরতি থেকে দুর্দান্ত শুরু করেও দিনের শেষ পর্যন্ত সাত উইকেট হারিয়ে ২৯১ রান তোলে বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ১৬ রান নিয়ে ক্রিজে আছেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও ৫ রান নিয়ে তাইজুল ইসলাম।
মোহামেডানের দেওয়া ২৪১ রানের লক্ষ্যে নেমে ৫৬ বল আগেই ৬ উইকেট হাতে রেখে ম্যাচ জিতেছে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের দল।
বিকেলে আবারো একই মেইল ঠিকানা থেকে দ্বিতীয় মেইল আসে। যেখানে লিখা ছিল,‘আই কিল ইউ’। যার অর্থ, ‘আমি তোমাকে হত্যা করবো’।
ভক্তরা বলছে, এ যেন ঘরের মাঠে দাওয়াত দিয়ে এনে জিম্বাবুয়েকে জয় উপহার দিল বাংলাদেশ।
ধুকতে থাকা বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে শক্তিশালী অবস্থায় আছে জিম্বাবুয়ে।
শেষ বিকেলে দলকে ভরসা দিয়েছেন অধিনায়ক শান্ত আর জাকের আলী। ১৫.২ ওভার ব্যাটিং করে এখন পর্যন্ত তারা অবিচ্ছিন্ন আছেন ৩৯ রানে।
মিরাজ বলেন, এখন যে উইকেট আছে, আমার কাছে মনে হয় যদি প্রপার ব্যাটিং করতে পারি, যদি ৩৫০-৪০০ রান করতে পারি, এটা আমাদের দলের জন্য অনেক ভালো হবে।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ২৭৩ রানে অলআউট হয় জিম্বাবুয়ে। আর প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ গুটিয়ে যায় ১৯১ রানে। ফলে ৮২ রানের লিড পায় সফরকারীরা।
সবশেষ ২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ঢাকায় বাংলাদেশ অলআউট হয় ১০৭ রানে। এরপর আর কখনোই দেশের মাটিতে রোডেশিয়ানদের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে অন্তত ২০০ এর নিচে অলআউট হয়নি টাইগাররা।